• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১
logo
কক্সবাজার জেলা ছাত্রদলের কমিটি বিলুপ্ত
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কক্সবাজার জেলা শাখার কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করেছে সংগঠনটি। মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ১১টার দিকে সংগঠনের প্যাডে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলমের স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, কেন্দ্রীয় সংসদের সিদ্ধান্ত মোতাবেক, কক্সবাজার জেলা শাখার কমিটি মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ায় বিলুপ্ত ঘোষণা করা হলো। শিগগিরই ওই দুটি ইউনিটের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হবে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির এ সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেন। আরটিভি/এমকে/এআর
১৯ ঘণ্টা আগে

বর্তমান কমিটির বিলুপ্তি চান উশুর প্রতিষ্ঠাতারা
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় ক্রীড়া উপকমিটির সদস্য দুলাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ উশু ফেডারেশনের বর্তমান কমিটি বিলুপ্ত করা এবং ফেডারেশনের বিগত সকল আর্থিক হিসেবের অডিটসহ সাত-দফা দাবি পেশ করেছেন উশুর প্রতিষ্ঠাতারা।  শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ উশু ফাউন্ডার্স ফোরামের চেয়ারম্যান এড. শহীদুল হক ভূঁইয়া, মহাসচিব শিফু দিলদার হাসান (দিলু), কোচ, জাজেজ ও সংগঠকরা এই দাবি জানান।  সংবাদ সম্মেলনে এড. শহীদুল হক ভূঁইয়া বলেন, ‘উশুতে বর্তমান স্বৈরাচারী কমিটির বিলুপ্তির দাবি করছি। বাংলাদেশে এই খেলার প্রতিষ্ঠাতারা অনেক পরিশ্রম করে এ জাতীয় ক্রীড়া ফেডারেশনটি গড়ে তুলেছেন এবং বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অর্জন এনে দিয়েছেন। কিন্তু তারপর ক্রীড়ার বিভিন্ন ফেডারেশনের মতো এ ফেডারেশনটিকেও রাজনৈতিক ভাবে দখল করা হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘২০১০ সালে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় শেষ  স্বর্ণপদক জয়ের পর এ ডিসিপ্লিন আর কোনো স্বর্ণ আনতে পারে নাই। এতবছর ধরে কোনো নতুন অর্জন হয়নি। আপনারা জানেন, জাতীয় নির্বাচনের আগে দুলাল হোসেনের নেতৃত্বে উশুর এডহক কমিটি তড়িঘড়ি করে নির্বাচন করে একটি কমিটি গঠন করেছে। তাই আমাদের দাবি হলো আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ ও আওয়ামী লীগের ক্রীড়া উপকমিটির সদস্য দুলাল হোসেনের যোগসাজশে গঠিত এ অগণতান্ত্রিক কমিটি বিলুপ্ত করতে হবে ‘ এই সংগঠক উশু খেলোয়াড়, বিচারক ও প্রশিক্ষকদের উন্নত প্রশিক্ষণ ও অর্থিক ক্ষেত্রে সরকারি সহায়তা চান।  উশুর প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক শিফু দিলদার হাসান বলেন, ‘তারা নিজেদের অযোগ্যতার দরুন স্পন্সর আনতে পারেনি। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের বরাদ্দের টাকা নিয়েছে কিন্তু তারপরও ক্রীড়ার উন্নয়ন বা আয়োজনে সেগুলো কাজে লাগায় নাই। তারা আন্তর্জাতিক কোনো গেইমসে অংশ নেয়নি। শুধু একটা আমন্ত্রণমূলক প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিল। এ ছাড়া বিভিন্ন আনুষ্ঠানিকতা বাবদ ২১ লাখ টাকা খরচ করেছে। এভাবেই তারা খেলাটাকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে।’ এই উশু সংগঠক জানান, ইতোপূর্বে ২০০৮ সালে ঢাকায় আয়োজিত ৩য় সাউথ এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশ তিনটি স্বর্ণপদক, সাতটি রৌপ্যপদক ও ১১টি তাম্র পদক জয় করেছে। এছাড়া ২০১০ এসএ গেইমস দুইটি স্বর্ণপদক ও ২টি তাম্র পদক লাভ করেছে। সেই সঙ্গে বিকেএসপি, সেনাবাহিনী, বর্ডার গার্ড ও বিভিন্ন সংস্থায় খেলাটি যুক্ত করা হয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ায়ও নেতৃত্ব দিয়েছে সংগঠকরা। কিন্তু রাজনৈতিকভাবে প্রভাব খাটিয়ে দখল করার পর থেকেই ফেডারেশন তার জৌলুশ ও পথ হারিয়ে ফেলে।  অভিযোগ রয়েছে ২০১০ এসএ গেইমসে স্বর্ণপদকজয়ী খেলোয়াড় মেজবাহ উদ্দিনকে গত ১০ বছর ধরে ফেডারেশনে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ থেকে সদস্য মনোনীত করা হলেও তাকে সহযোগিতা করা হয়নি।  বক্তারা অভিযোগ করেন, উশুর সাধারণ সম্পাদক দুলাল হোসেনের নিজে উশুর লোক নন। তবু তিনি সেনাবাহিনী ও আনসারের কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।   শিফু দিলদার হাসান বলেন, ‘ফেডারেশনের যিনি কোচ তিনি খেলাটাও বুঝেন না। তিনি এই ডিসিপ্লিনে খেলেন নাই। তার একটা সার্টিফিকেট আছে বলে দাবি করেন। কিন্তু জানা গেছে সেই সার্টিফিকেটটাও জাল। এছাড়া সাইক্লিংয়ের একজন কোচকে এনে উশুর ট্রেজারার বানানো হয়েছে যিনি ইতোপূর্বে বিজেএমসির সাইক্লিং কোচ ছিলেন। এভাবে ফেডারেশনে যুক্ত করা হয়েছে উশুর বাইরের লোকদের।’ সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত উশুর আন্তর্জাতিক কোচ ও সিলেট উশুর সংগঠক মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন জানান, তার সাথে আর্থিক প্রতারণা করেছেন বর্তমান সাধারণ সম্পাদক দুলাল হোসেন। তিনি জানান যে আন্তর্জাতিক কোচেজ ও রেফারিজ প্রশিক্ষণে মেকাও যাওয়া ও খরচ বাবদ তার পাওনা ৩০০ ডলার বুঝিয়ে দেয়া হয় নি। তিনি আরও বলেন যে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ কে এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ দিলেও কোনো প্রতিকার পাওয়া যায় নি। এছাড়া উশু ক্লাব সংগঠন মোহাম্মদ রেজাউল করিম সাদি বর্তমান সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন যে ২০১৮ তে ক্লাব রেজিষ্ট্রেশনের জন্য অর্থও নিয়েছেন ওই কর্মকর্তা। বাধ্য করেছেন উশুর ড্রেস কিনতেও। কিন্তু আশ্বাস দিলেও পরবর্তীতে তাদের আর অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। অভিযোগ এনেছেন খেলা আয়োজন করতে বাঁধা দেবারও।  এর আগে, উশু ফেডারেশনের সহসভাপতি আলমগীর শাহও দাবি করেছিলেন, ২০১০ এর পর ২০২৪ পর্যন্ত উশুতে উল্লেখযোগ্য অর্জন নাই। ২০১৭ তে একটা ইভেন্টে অংশ নিয়েও স্বর্ণ আনতে পারেনি। সেখানে শুধু দু-একটি করে ব্রোঞ্জ ও রৌপ্য পদক ছাড়া আর কিছুই আনা যায়নি। এছাড়া এই দীর্ঘ সময়ে আর কিছুই অর্জন হয়নি। সেসময় ফেডারেশনের সহসভাপতি আরও দাবি করেছিলেন যে তার স্বাক্ষর জাল করে সাধারণ সম্পাদক দুলাল হোসেন বিভিন্ন সার্টিফিকেট ইস্যু করেছেন।  সংবাদ সম্মেলন শেষে উশুর প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক শিফু দিলদার হাসান বলেন, ‘আজ তো আমাদের দাবিগুলো  জানালাম। শিগগিরই  ক্রীড়ার সার্চ কমিটিকে আমরা বিস্তারিত জানাবো। এরপরও কাজ না হলে স্বচ্ছতা ফেরাতে বৃহত্তর আন্দোলনে যাব।’ আরটিভি/এসএপি/এআর
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৭:৩৫

বগুড়া জেলা ছাত্রদল ও যুবদলের কমিটি বিলুপ্ত
বগুড়া জেলা ছাত্রদল ও যুবদলের কমিটি বিলুপ্ত করেছে সংগঠন দুটির কেন্দ্রীয় কমিটি।  বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) সংগঠন দুটির দপ্তর সম্পাদক স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়। সন্ধ্যায় ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির দপ্তর সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কমিটি মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ায় জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল বগুড়া জেলা শাখা কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হলো। সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির এ সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেছেন। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, শিগগিরই ইউনিটের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হবে। এদিকে মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ায় যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম নয়নের সিদ্ধান্তে বগুড়া জেলা যুবদলের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।  সকালে যুবদলের কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক নুরুল ইসলাম সোহেল বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান। শিগগির ইউনিটে নতুন কমিটি ঘোষণা করা হবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৩:৪৮

নোয়াখালী জেলা ছাত্রদলের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা
নোয়াখালী জেলা ছাত্রদলের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।   বুধবার (২১ আগস্ট) রাতে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির দপ্তর সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।   বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নোয়াখালী জেলা ছাত্রদলের কমিটি মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ায় কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সভাপতি রকিবুল ইসলাম রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির আজ এই সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেন। যোগাযোগ করা হলে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির ধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির বিষয়টি নিশ্চিত করেন।    
২১ আগস্ট ২০২৪, ২৩:৫৪

নোবিপ্রবির শিক্ষা কার্যক্রম কমিটি বিলুপ্ত
সমালোচনার মুখে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনায় গঠিত কমিটি বিলুপ্ত করেছে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (নোবিপ্রবি) শিক্ষক সমিতি। গঠিত কমিটির কয়েকজন সদস্য অপারগতা প্রকাশ করায় এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানায় নোবিপ্রবি শিক্ষক সমিতি।  শুক্রবার (১৬ আগস্ট) নোবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. বিপ্লব মল্লিক এবং সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. আনিসুজ্জামান সই করা এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে উক্ত কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়।  এর আগেরদিন (১৫ আগস্ট) শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনায় কমিটি গঠন করেছিল নোবিপ্রবি শিক্ষক সমিতি, যা এক দিনের ব্যবধানে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ১৩ আগস্ট নোবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সভায় গৃহীত সিদ্ধান্ত মোতাবেক ১৫ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে অনুষদসমূহের ডিন, ইনস্টিটিউটের পরিচালক, বিভাগীয় চেয়ারম্যান ও সাধারণ শিক্ষক সমন্বয়ে গঠিত ১৫ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির কয়েকজন সম্মানিত সদস্য অপারগতা প্রকাশ করায় ১৬ আগস্ট উক্ত কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হল। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত উক্ত কমিটির ৭ জন সদস্য কমিটি থেকে পদত্যাগ ও থাকতে অপারগতা প্রকাশ করে।  পদত্যাগ করা সদস্যরা হলেন- ফার্মেসী বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, ফলিত গণিত বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হানিফ, মৎস্য ও সামুদ্রিক বিজ্ঞান বিভাগের সিনিয়র শিক্ষক অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর সরকার, ইংরেজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আফাসানা মৌসুমি, প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন ড. মো. আসাদুন নবী, ইংরেজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. নাসির উদ্দীন ও ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ড. মো. জিয়াউল হক। উল্লেখিত কমিটিতে বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. মো. আতিকুর রহমান ভূঞাকে আহ্বায়ক এবং ইন্সটিটিউট অব ইনফরমেশন সায়েন্সেস পরিচালক ড. এস এম মাহবুবুর রহমানকে সদস্য সচিব  করা হয়। যেখানে কমিটির সদস্য ছিলেন ড. বিপ্লব মল্লিক, ডিন, শিক্ষা বিজ্ঞান অনুষদ, ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, ডিন, সামাজিক বিজ্ঞান ও মানবিক অনুষদ, ড. মোঃ আসাদুন নবী, ডিন, প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদ, ড. মো. জিয়াউল হক, ডিন, ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ, ড. মোহাম্মদ সেলিম হোসেন, অধ্যাপক ও পরিচালক, ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজি, ড. মুহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান, ফার্মেসি বিভাগ, ড. মোহাম্মদ হানিফ, অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান, ফলিত গণিত বিভাগ, ড. মো. আশিকুর রহমান খান, অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান, আইসিই বিভাগ, ড. মো. জাহাঙ্গীর সরকার, অধ্যাপক, মৎস্য ও সামুদ্রিক বিজ্ঞান বিভাগ, ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর, অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান, রসায়ন বিভাগ, ড. ফিরোজ আহমেদ, অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান, মাইক্রোবায়োলজি, আফসানা মৌসুমি, সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ, মো. নাসির উদ্দীন, সহকারী অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ। পদত্যাগ করা একাধিক শিক্ষক জানান, কমিটি গঠন করার আগে তাদের সঙ্গে আলোচনা করেনি নোবিপ্রবি শিক্ষক সমিতি। কোনো ধরনের মতামত না নিয়ে কমিটিতে সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করায় তারা পদত্যাগ করেছেন।  
১৭ আগস্ট ২০২৪, ০৮:২৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়